সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ৩ ওভারে ২৫/৩ লক্ষ্য- ১১৬ (লিটন দাস ১৩*, সৌম্য ১*, তানজিদ ০, নাজমুল হোসেন ৫, সাকিব ০)
আফগানিস্তান ২০ ওভারে ১১৫/৫ (রশিদ খান ১৯*, জানাত ৭*, ওমরজাই ৫*; ইব্রাহিম ১৮, ওমরজাই ১০, গুরবাজ ৪৩, গুলবাদিন ৪, নবী ১)
লিটন দারুণ শুরু করলেও টপ অর্ডার আবার ব্যর্থ হয়েছে। তানজিদ রানের খাতা না খুলেই ফিরেছেন। তৃতীয় ওভারে পর পর দুই বলে নাজমুল শান্ত, সাকিব আল হাসানকে ফিরিয়ে তাদের বিপদে ফেলেছেন নাভিন উল হক। দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে হঠাতই চাপে বাংলাদেশ। শান্ত মেরে খেলতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ হয়েছেন ৫ রানে। সাকিব অবশ্য লিডিং এজ হয়ে সরাসরি নাভিনের হাতেই তালুবন্দি হয়েছেন গোল্ডেন ডাকে।
লিটন আক্রমণাত্মক সূচনা করলেও আউট তানজিদ
শুরুটা আক্রমণাত্মক করেছে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই লিটন দাস আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ১৩ রান তুলেছেন। কিন্তু ওপেনিং জুটি বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি। দ্বিতীয় ওভারেই ফারুকির বলে লেগবিফোরে আউট হয়ে ফিরেছেন ওপেনার তানজিদ হাসান। তিন বল খেললেও রানের খাতা খুলতে পারেননি তিনি।
বৃষ্টি থামার পর ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
বেশ কিছুক্ষণ বৃষ্টি বাধা হয়ে থাকলেও থেমেছে বৃষ্টি। বাংলাদেশ ব্যাট করতেও নেমেছে। তবে কাটা যায়নি কোনও ওভার। প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে যেতে হলে ১১৬ রানের লক্ষ্য ১২.১ ওভারে তাড়া করতে হবে বাংলাদেশকে।
থেমেছে বৃষ্টি
আফগানদের ১১৫ রানে থামানোর পর বৃষ্টি বাধা হয়েছিল কিছুক্ষণ। যদিও পরে কিংসটাউনে বৃষ্টি থেমেছে। সরানো হয়েছে কাভার।
আফগানদের ১১৫ রানে থামানোর পর বৃষ্টির বাধা
টস জিতে ব্যাটিং নিলেও বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে পেরে ওঠেনি আফগানিস্তান। দারুণ বোলিংয়ে রশিদ খানদের চাপে রাখতে পেরেছে। তাতে আফগানদের ৫ উইকেটে ১১৫ রানে থামাতে পেরেছে বাংলাদেশ দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যেতে হলে এই লক্ষ্য শান্তদের ১২.১ ওভারে তাড়া করতে হবে। নাহলে শেষ চারে চলে যাবে অস্ট্রেলিয়া। বিপরীতে আফগানরা জিতলেই প্রথমবারের মতো সেমি নিশ্চিত করবে।
টস হারলেও শুরু থেকে দারুণ বোলিংয়ে আফগানদের আটকে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লেতেও এসেছে মাত্র ২৭ রান। দুই ওপেনার জাদরান-গুরবাজ ৫৯ রানের জুটি গড়েছিলেন। কিন্তু সেটা ছিল ভীষণ ধীর গতির। তাতে চাপটা গিয়ে আরও বাড়ে তাদের। সেই চাপে মেরে খেলার চেষ্টা করতে গেলে দ্রুত সময়ে উইকেট হারিয়ে আরও বিপদে পড়ে তারা। ৮৪ রানে দুই উইকেটের পর ৯৩ রানে পড়েছে পঞ্চম উইকেট। শেষ দিকে রশিদ খানের ক্যামিও ঝড়ে স্কোর ৫ উইকেটে ১১৫ রান পর্যন্ত গেছে। বল হাতে আফগানদের মূলত বিপদে ফেলেছেন মূলত রিশাদ হোসেন। ২৬ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। একটি করে নিয়েছেন তাসকিন ও মোস্তাফিজ। তবে তাসকিন ছিলেন সবচেয়ে বেশি কৃপণ। একটি মেডেনে ১২ রান দিয়েছেন। মোস্তাফিজ দিয়েছেন ১৭ রান। সবচেয়ে বেশি রান খরচ করেছেন তানজিম সাকিব। ৩৬ রান দিয়েও উইকেটহীন ছিলেন তিনি।
তাসকিনের আঘাতে ফিরলেন মোহাম্মদ নবীও
মোস্তাফিজের পর রিশাদের জোড়া আঘাতেই বিপদে বাড়ে আফগানিস্তানের। অভিজ্ঞ মোহাম্মদ নবী তাদের সেখান থেকে উদ্ধার করতে পারেননি। তাসকিনের ১৭.৪ ওভারে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে খেই হারিয়েছেন। শট খেলার চেষ্টা করতে গেলে টপ এজ হয়ে মাত্র ১ রানে ধরা পড়েছেন অধিনায়ক নাজমুল শান্তর হাতে।
ওপেনিং জুটি ভাঙার পর বাংলাদেশের দারুণ বোলিংয়ে রান পেতে সমস্যা হচ্ছিল আফগানদের। তাতে চাপ আরও বাড়ে আফগানদের। সেই চাপের কাছে নতি স্বীকার করে ১৫.৫ ওভারে কাট করতে গিয়ে গ্লাভসবন্দি হয়ে ফিরেছেন ওমরজাই (১০)। শুরুতে আম্পায়ার আউট দেননি। রিভিউ নেওয়াতেই মেলে সাফল্য। পরের ওভারে রিশাদের জোড়া আঘাতে আরও বিপদ বাড়ে তাদের। প্রথম বলে মেরে খেলতে গিয়ে ক্যাট আউট হন শুরু থেকে প্রান্ত আগলে থাকা গুরবাজ। ফেরার আগে ৫৫ বলে ৪৩ রান করেছেন তিনি। তাতে ছিল ৩টি চার ও ১টি ছয়। একই ভুল করেন নতুন নামা গুলবাদিনও। চতুর্থ বলে রিশাদকে মেরে খেলতে গিয়ে একই ওভারে ৪ রানে ক্যাচ আউট হন আফগান অলরাউন্ডার।
ওপেনিং জুটি ভাঙলেন রিশাদ
ওপেনিং জুটি ভাঙতে পারছিল না বাংলাদেশ। বরং তাদের হতাশ করছিলেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ। জাদরান তো একবার জীবনও পেয়েছেন। সেই জাদরানকেই ১১তম ওভারে বিদায় দিয়ে শুরুর জুটি ভেঙেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ। রানের গতি বাড়াতে মেরে খেলার চেষ্টায় ছিলেন আফগান ওপেনার। ফলাফল লং অফে তানজিম সাকিবের তালুবন্দি হয়ে জাদরান ১৮ রানে ফিরেছেন। তার ২৯ বলের ইনিংসে ছিল ১টি চার।
ওপেনিং জুটিতেই পঞ্চাশ ছাড়িয়েছে আফগানিস্তান
নিয়ন্ত্রিত বোলিং করলেও আফগানদের ওপেনিং জুটি ভাঙতে পারেনি বাংলাদেশ। বরং ধীর গতিতে খেলে দুই ওপেনার গুরবাজ ও জাদরানের জুটি পঞ্চাশ রান ছাড়িয়েছে। টুর্নামেন্টে চতুর্থবার পঞ্চাশ রানের জুটি উপহার দিয়েছেন তারা। ৯ ওভারে বিনা উইকেটে যোগ করেছে ৫৪ রান।
বাংলাদেশের দারুণ বোলিংয়ে পাওয়ার প্লেতে আফগানদের ২৭
শুরু থেকেই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে পেরে উঠেনি আফগানিস্তান। দুই ওপেনার সতর্ক থেকে খেলেছেন। দারুণ বোলিংয়ে সাকিবের ওভারে ক্যাচও তুলেছেন জাদরান। ক্যাচ হাতে নিতে পারেননি হৃদয়। সব মিলিয়ে দারুণ বোলিংয়ে পাওয়ার প্লেতে যথেষ্ট রান পেতে দেয়নি বাংলাদেশ। আফগানিস্তান বিনা উইকেটে তুলতে পারে ২৭!
জাদরানকে জীবন দিলেন হৃদয়
বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ব্যাট হাতে শুরু থেকেই সতর্ক ছিলেন আফগান দুই ওপেনার গুরবাজ ও জাদরান। তাতে রানও এসেছে ধীর গতিতে। পঞ্চম ওভারে সাকিব আল হাসান বল করতে এলে তৃতীয় ডেলিভারিতে ব্রেক থ্রু এনে দেওয়ার মুহূর্তও তৈরি করেছিলেন। কিন্তু ইব্রাহিম জাদরানের ক্যাচ শর্ট কাভারে গেলেও সেটি হাতে জমাতে পারেননি তাওহীদ হৃদয়। জাদরান তখন ৯ রানে ব্যাট করছিলেন।
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে দুই পরিবর্তন
শেষ বেলায় এসে জমে উঠেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটের খেলা। বিশেষ করে গ্রুপ -১ এ এখন অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশেরও সেমিফাইনালে যাওয়ার সুযোগ আছে। সেটি করতে মেলাতে হচ্ছে নানা হিসেব-নিকেশ। তার আগে কিংসটাউনে বাংলাদেশের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে আফগানিস্তান।
সুপার এইটের গ্রুপ ১-এ ৩ জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপসেরা ভারত সেমি নিশ্চিত করেছে। তাদের নেট রানরেট ২.০১৭। ১ জয় এবং -০.৩৩১ নেট রানরেট নিয়ে গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে অস্ট্রেলিয়ার সেমিতে যাওয়ার সুযোগ আছে এখনও। সেক্ষেত্রে মিচেল মার্শদের তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে আজকের বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে। বিশেষ করে বাংলাদেশের হাতেই অস্ট্রেলিয়ার ভাগ্য ঝুলে আছে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে নাজমুল হোসেন শান্তদের জয়ই পারে তাদের পরের ধাপে নিতে। সেক্ষেত্রে রান রেটে অজিদের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেই সেটা সম্ভব হবে। তবে বাংলাদেশ যদি ৬২ (প্রথম ইনিংসে ১৬০ রান ধরে) রানে বা চেজ করতে গিয়ে (ওই একই রান) ১২.৫ ওভারে জেতে, তখন শান্তরা সেমিতে চলে যাবে। অর্থাৎ ব্যবধানটা অনেক বড় হলেই তা সম্ভব। বিপরীতে আফগানিস্তান জিতে যায়, তাহলে অজিরা বিদায় নেবে। সেক্ষেত্রে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনাল খেলবে রশিদ খানরা। এই মুহূর্তে আফগানিস্তানের ১ জয় এবং -০.৬৫০ নেট রানরেট। আর এখনও জয়হীন বাংলাদেশের রানরেট -২.৪৮৯।
একাদশে কারা
বাংলাদেশ দল শেষ ম্যাচে দুটি পরিবর্ত এনেছে। আফগান দলে অবশ্য কোনও পরিবর্তন নেই। ফেরানো হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও সৌম্য সরকারকে। বাদ পড়েছেন জাকের আলী ও মেহেদী হাসান।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ।
আফগানিস্তান একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, গুলবাদিন নাইব, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবী, করিম জানাত, রশিদ খান (অধিনায়ক), নানগেয়ালিয়া খারোটে, নূর আহমেদ, নাভিন-উল-হক, ফজল হক ফারুকি।
👇Comply with extra 👇
👉 bdphone.com
👉 ultraactivation.com
👉 trainingreferral.com
👉 shaplafood.com
👉 bangladeshi.assist
👉 www.forexdhaka.com
👉 uncommunication.com
👉 ultra-sim.com
👉 forexdhaka.com
👉 ultrafxfund.com
👉 ultractivation.com
👉 bdphoneonline.com
POCO continues to make one of the best funds telephones, and the producer is doing…
- Commercial - Designed for players and creators alike, the ROG Astral sequence combines excellent…
Good garments, also referred to as e-textiles or wearable expertise, are clothes embedded with sensors,…
Completely satisfied Halloween! Have fun with us be studying about a number of spooky science…
Digital potentiometers (“Dpots”) are a various and helpful class of digital/analog elements with as much…
Keysight Applied sciences pronounces the enlargement of its Novus portfolio with the Novus mini automotive,…