কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত না মেনে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফায়জুল কবির তালুকদার।
গত শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) তাকে ২য় বারের মতো বর্তমান পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এতেও সিদ্ধান্তে অবিচল তিনি। বিষয়টি নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে।
ষষ্ঠ ধাপের নির্বাচনে ৮ মে বরিশাল বিভাগের যে পাঁচ উপজেলায় নির্বাচন হচ্ছে, এর একটি ইন্দুরকানী। ৫টি ইউনিয়ন গঠিত এ উপজেলায় ভোটারের সংখ্যা ৭০ হাজারের মতো।
স্থানীয় লোকজনের ধারণা, এখানের ৬০/৭০ শতাংশ ভোটারই বিএনপি-জামায়াতের। এ কারণেই ঝুঁকি নিয়ে দোয়াত-কলম প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ফায়জুল কবির।
চেয়ারম্যান পদে ফায়জুলের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজী (আনারস), উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. মতিউর রহমান (মোটরসাইকেল) এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল কালাম এমরান (কাপ-পিরিচ)।
বিএনপি সূত্র জানায়, দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ফায়জুল কবিরের দলীয় প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ২৬ এপ্রিল কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। ওই চিঠি এলাকায় পৌঁছালে নেতাকর্মীদের একটি অংশ তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। সেখানে পাল্টাপাল্টি মন্তব্য করতে দেখা যায় বহু নেতাকর্মীকে। এ নিয়ে ফায়জুলের সমর্থকদের সঙ্গে অন্যদের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বিএনপির যেসব নেতারা ফায়জুল কবিরকে সমর্থন দিচ্ছেন, তাদের মধ্যে নেতৃস্থানীয় কেউ প্রকাশ্যে বক্তব্য দিতে রাজি হননি। তাদের ভাষ্য, উপজেলার ৭০ হাজার ভোটারের মধ্যে ৭০ শতাংশের বেশি ভোটার বিএনপি-জামায়েতপন্থি। আওয়ামী লীগের তিন নেতা প্রার্থী হওয়ায় স্বাভাবিকভাবে বিএনপি নেতা ফায়জুল কবির সুবিধাজনক অবস্থায় আছেন। দল ভোট বর্জন করলেও সাধারণ ভোটার তার পক্ষে থাকবে বলে এই নেতাদের আশা।
সূত্রে জানা গেছে, ফায়জুল কবির ২০১৪ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির হয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তখন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জামায়াত নেতা মাসুদ সাঈদী। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিএনপি জোট নির্বাচন বর্জন করে। তৎকালীন চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী ওই সিদ্ধান্ত মেনে প্রার্থী হননি। তবে তৎকালীন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ভাইস চেয়ারম্যান ফায়জুল কবির তালুকদার চেয়ারম্যান প্রার্থী হন। নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগ প্রার্থী এম. মতিউর রহমানের কাছে হেরে যান। দল থেকেও বহিষ্কার করা হয়। সারা দেশের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সময় বিএনপিতে ফেরেন তিনি।
এসব বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফায়জুল কবির তালুকদার বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তে নয়, তিনি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন এলাকাবাসীর সমর্থনে। বহিষ্কার করা হলেও নেতাকর্মী ও জনগণ তার পক্ষে আছেন। ফলে জয়ের আশা করছেন।
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলমগীর কবির মান্নু জানান, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে সব ধরনের নির্বাচন বর্জন করেছেন তারা। যিনি নির্বাচনে গেছেন, তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এখানে দলীয় কোনো প্রার্থী নেই।
জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক মো. আলমগীর হোসেনের জানান, বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এই সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচন বর্জন করেছে। এ সিদ্ধান্ত জেনেও বিএনপির যারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের পক্ষে কেউ কাজ করলেও বহিষ্কার করা হবে। এই সরকারে অধীনে কোন নির্বাচন অংশ নেবে না বিএনপি।
👇Comply with extra 👇
👉 bdphone.com
👉 ultraactivation.com
👉 trainingreferral.com
👉 shaplafood.com
👉 bangladeshi.assist
👉 www.forexdhaka.com
👉 uncommunication.com
👉 ultra-sim.com
👉 forexdhaka.com
👉 ultrafxfund.com
POCO continues to make one of the best funds telephones, and the producer is doing…
- Commercial - Designed for players and creators alike, the ROG Astral sequence combines excellent…
Good garments, also referred to as e-textiles or wearable expertise, are clothes embedded with sensors,…
Completely satisfied Halloween! Have fun with us be studying about a number of spooky science…
Digital potentiometers (“Dpots”) are a various and helpful class of digital/analog elements with as much…
Keysight Applied sciences pronounces the enlargement of its Novus portfolio with the Novus mini automotive,…