হুট করেই সুইস আক্রমণের ঢেউয়ে তোলপাড় হয়ে উঠেছিল ইংল্যান্ডের রক্ষণভাগ। নির্ধারিত সময় থেকে ১৫ মিনিট দূরে থাকতে গোল খেয়ে বসে থ্রি লায়নরা। প্রথমবার ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে ওঠার সুবাস পায় সুইজারল্যান্ড। শেষ ষোলোতে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে বিদায় করার পর রানার্সআপ ইংল্যান্ডকেও বাড়ি ফেরার পথ দেখাতে থাকে তারা। কিন্তু কোচ গ্যারেথ সাউথগেটের শততম ম্যাচকে ম্লান করে দিতে চায়নি ইংল্যান্ড। দারুণ গোলে সমতা ফেরায় তারা। নির্ধারিত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতা, অতিরিক্ত সময়েও কোনও দল জালের দেখা পায়নি। তাতে করে টাইব্রেকারে গড়ায় দুই দলের কোয়ার্টার ফাইনাল। সুইজারল্যান্ড প্রথম শটেই ধাক্কা খায়। জর্ডান পিকফোর্ড দুর্দান্ত সেভ করে শেষমেশ ইংল্যান্ডের নায়ক হয়ে গেলেন। ইংলিশরা পাঁচটি শটের সবগুলোকে গোল বানিয়েছে, আর প্রথম পেনাল্টি মিসের খেসারত দিতে হয়েছে সুইসদের। পেনাল্টি শুটআউটে ৫-৩ গোলে জিতে ইউরোতে টানা দ্বিতীয়বার সেমিফাইনালে গত আসরের রানার্সআপ ইংল্যান্ড।
শুরুতেই ইংল্যান্ডের ডিফেন্ডারদেরকে ব্যস্ত সময় পার করতে হয়। ৮ মিনিটে সুইজারল্যান্ডের এন্ডোয়ের বিপজ্জনক পাস ক্লিয়ার করেন মাইনু। পরের মিনিটে বাঁ দিক ভারগাসের ক্রস দূরের পোস্টে রেইডারের কাছে পৌঁছানোর আগেই হেড করে ফিরিয়ে দেন কোনসা।
১৬ মিনিটে ডেকলান রাইস ও হ্যারি কেইনের সমন্বিত চেষ্টায় বক্সের প্রান্তে বল পান মাইনু। তার শট ব্লক করে দেয় সুইস রক্ষণভাগ। বক্সের মধ্যে শ্যারের চ্যালেঞ্জে পড়ে গেলে কেইন পেনাল্টির আবেদন করলেও রেফারি কানে নেননি। দুই মিনিট পর ফ্রুলারের কাছে এম্বোলো পাস পৌঁছানোর আগেই ফিরিয়ে দেন কাইল ওয়াকার।
কর্নার থেকে ২২ মিনিটে ট্রিপিয়েরের ভাসানো বল কেইন হেড করে গোলবারের পাশ দিয়ে মারেন। দুই দলের দৃঢ় রক্ষণভাগের কারণে গোলকিপারদের বড় কোনও পরীক্ষা দিতে হয়নি। ৩৭ মিনিটে সাকার পাস থেকে বেলিংহ্যাম বলে সংযোগ করতে পারলে ইংল্যান্ড এগিয়ে যেতে পারতো। প্রথমার্ধের এক মিনিট বাকি থাকতে সাকার বাড়ানো বলে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি মাইনু। গ্রানিত ঝাকা ব্লক করে কর্নার বানান।
বিরতির পর প্রথম সুযোগ পায় ইংল্যান্ড। সাকার কাছ থেকে বক্সের মধ্যে কেইন বল পায়ে নেওয়ার আগেই অ্যাকাঞ্জি ব্লক করেন।
৫০ মিনিটে সুইজারল্যান্ড প্রথমবার টার্গেটে শট নেয়। ঝাকার পাসে বক্সের মধ্যে বল পান এম্বোলো। তার শট সহজেই রুখে দেন ইংলিশ কিপার পিকফোর্ড। সাত মিনিট পর আবারও এম্বোলোর প্রচেষ্টা। রদ্রিগেজের ক্রসে এবার ডাইভ দিলেও বলে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি। ৬৮ মিনিটে জন স্টোন্সের ক্লিয়ারেন্সে বল পেয়ে যান অ্যাবিশার। তার ভলি বিস্ময়করভাবে গোলবারের ওপর দিয়ে যায়।
একের পর এক আক্রমণে গেলেও ফিনিশিং ঠিকঠাক হচ্ছিল না সুইজারল্যান্ডের। অবশেষে ৭৫ মিনিটে দলগত প্রচেষ্টায় এগিয়ে যায় তারা। এন্ডোয়ের নিচু ক্রসে একেবারে গোলমুখের সামনে পড়ে বল। দূরের পোস্টের সামনে থেকে বল জালে ঠেলে দেন এম্বোলো।
পাল্টা জবাব দিতে ইংল্যান্ড সময় নিয়েছে পাঁচ মিনিট। ৮০ মিনিটে চমৎকার ফিনিশিংয়ে সমতা ফেরান সাকা। ডান দিক দিয়ে বল কাট করে বক্সের বাইরে থেকে নিচু শটে সোমারকে পরাস্ত করেন আর্সেনাল ফরোয়ার্ড। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে শার বক্সের মধ্যে বল ভাসালেও দূরের পোস্টে কোনও সুইস খেলোয়াড় না থাকায় শেষ চেষ্টা নষ্ট হয়। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
এনিয়ে দ্বিতীয়বার এক আসরে তিনটি কোয়ার্টার ফাইনাল গড়ালো অতিরিক্ত সময়ে। আগেরবার এমন ঘটনা ঘটেছিল ২০০৮ সালে।
বাড়তি ৩০ মিনিটের মধ্যে প্রথমার্ধে ডেকলান রাইস ইংল্যান্ডকে এগিয়ে দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া তার শক্তিশালী শট বাঁ দিকে ডাইভ দিয়ে থামান সোমার।
ভিদমারের সৌজন্যে কয়েকবার সুযোগ তৈরি করেছিল সুইজারল্যান্ড, এর মধ্যে ১১৩ মিনিটে তার পাসে শার বল মারেন আকাশের দিকে। চার মিনিট পর বাঁ দিক থেকে ভিদমারের ডানপায়ের জোরালো শট রুখে দেন পিকফোর্ড। ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
গত ইউরো ফাইনালে টাইব্রেকারে ৩-২ গোলে ইতালির কাছে হারের স্মৃতি কি শঙ্কিত করে তুলেছিল ইংল্যান্ডকে! মোটেও না। সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে সবগুলো শটেই গোল করেছে তারা। আর প্রথম শটে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে অ্যাকাঞ্জিকে রুখে দিয়ে পিকফোর্ড নির্ভার রাখেন ইংল্যান্ডকে। পালমার, বেলিংহ্যাম, সাকা, টনি গোল করেন। অ্যাকাঞ্জির মিসের পর শার, শাকিরি, আমদোনি গোল করে সুইজারল্যান্ডকে লড়াইয়ে রাখলেও পঞ্চম শটে ট্রেন্ট অ্যালেক্সান্ডার আর্নল্ড জাল কাঁপিয়ে ইংল্যান্ডকে সেমিফাইনালে তোলেন।
সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড খেলবে তুরস্ক ও নেদারল্যান্ডসের ম্যাচ বিজয়ীর সঙ্গে।
👇Comply with extra 👇
👉 bdphone.com
👉 ultraactivation.com
👉 trainingreferral.com
👉 shaplafood.com
👉 bangladeshi.assist
👉 www.forexdhaka.com
👉 uncommunication.com
👉 ultra-sim.com
👉 forexdhaka.com
👉 ultrafxfund.com
👉 ultractivation.com
👉 bdphoneonline.com
POCO continues to make one of the best funds telephones, and the producer is doing…
- Commercial - Designed for players and creators alike, the ROG Astral sequence combines excellent…
Good garments, also referred to as e-textiles or wearable expertise, are clothes embedded with sensors,…
Completely satisfied Halloween! Have fun with us be studying about a number of spooky science…
Digital potentiometers (“Dpots”) are a various and helpful class of digital/analog elements with as much…
Keysight Applied sciences pronounces the enlargement of its Novus portfolio with the Novus mini automotive,…