জুন মাসের মধ্যে ইউরোপে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর রোডম্যাপ চূড়ান্ত করে পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হবে এবং এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।
গত সপ্তাহে এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রাথমিকভাবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ৩০ লাখ ইউরো সহায়তা দেবে। এটি একটি পাইলট প্রকল্প। আমরা মনে করছি এটি বাস্তবায়নের পর ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে লোক নিতে আগ্রহী হবে। সবার এখন দক্ষ শ্রমিকের সংকট রয়েছে।‘
আগামীতে বিশ্বে যে শ্রমিক চাহিদা তৈরি হচ্ছে সেটি দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে হবে। এখানে আধা বা অদক্ষ শ্রমিকদের স্থান নেই বলে তিনি জানান।
ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিম
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিমের অধীনে ইতোমধ্যে চারটি দেশ– জার্মানি, ইতালি, গ্রিস ও রোমানিয়া বাংলাদেশ থেকে কয়েকটি খাতে দক্ষ শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
নতুন ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিমের অধীনে ইউরোপে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘ইউরোপে বিভিন্ন খাতে জনবল সংকট রয়েছে এবং তাদের নির্দিষ্ট একটি দক্ষতা দরকার। আমাদের দেশে অনেক লোক আছে, কিন্ত সঠিক দক্ষতা নেই বা তাদের যে দক্ষতার প্রয়োজন সেটি সরবরাহ করার মতো অবস্থায় আমরা নেই।’
চারটি দেশের মধ্যে রোমানিয়াতে বাংলাদেশি কম এবং অন্য তিনটি দেশে বেশ সংখ্যক বাংলাদেশি বসবাস করে। চাহিদা রয়েছে এমন খাতগুলোয় বাংলাদেশিদের দক্ষতা দ্রুততম সময়ে বাড়ানোর জন্য ইইউ এখানে প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনে অর্থায়ন করবে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব।
নার্সিং, শিপবিল্ডিং
বাংলাদেশে প্রতি বছর চার বছরের নার্সিং কোর্সে ৩৫ হাজার স্নাতক শ্রম বাজারে প্রবেশ করে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নেই।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কারিকুলাম নার্সিং কোর্সে চালু করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদি নতুন কারিকুলামে প্রতি বছর ৩৫ হাজার দক্ষ নার্স বের হয়, তখন আমরা তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করতে পারবো।
তিনি বলেন, একইভাবে ইতালি এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে শিপ বিল্ডিং খাতে প্রচুর ওয়েল্ডারের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ সেটি মেটাতে পারছে না।
এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে যারা কাজ করছেন তাদের অনেক অভিজ্ঞতা থাকলেও কোনও সার্টিফিকেট নেই। এখন পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। যাতে করে তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া হয় বলেও তিনি জানান।
/এসএসজেড/আরআইজে/
জুন মাসের মধ্যে ইউরোপে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর রোডম্যাপ চূড়ান্ত হবে
বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
জুন মাসের মধ্যে ইউরোপে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর রোডম্যাপ চূড়ান্ত করে পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হবে এবং এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।
গত সপ্তাহে এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রাথমিকভাবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ৩০ লাখ ইউরো সহায়তা দেবে। এটি একটি পাইলট প্রকল্প। আমরা মনে করছি এটি বাস্তবায়নের পর ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে লোক নিতে আগ্রহী হবে। সবার এখন দক্ষ শ্রমিকের সংকট রয়েছে।‘
আগামীতে বিশ্বে যে শ্রমিক চাহিদা তৈরি হচ্ছে সেটি দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে হবে। এখানে আধা বা অদক্ষ শ্রমিকদের স্থান নেই বলে তিনি জানান।
ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিম
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিমের অধীনে ইতোমধ্যে চারটি দেশ– জার্মানি, ইতালি, গ্রিস ও রোমানিয়া বাংলাদেশ থেকে কয়েকটি খাতে দক্ষ শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
নতুন ট্যালেন্ট পার্টনারশিপ স্কিমের অধীনে ইউরোপে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘ইউরোপে বিভিন্ন খাতে জনবল সংকট রয়েছে এবং তাদের নির্দিষ্ট একটি দক্ষতা দরকার। আমাদের দেশে অনেক লোক আছে, কিন্ত সঠিক দক্ষতা নেই বা তাদের যে দক্ষতার প্রয়োজন সেটি সরবরাহ করার মতো অবস্থায় আমরা নেই।’
চারটি দেশের মধ্যে রোমানিয়াতে বাংলাদেশি কম এবং অন্য তিনটি দেশে বেশ সংখ্যক বাংলাদেশি বসবাস করে। চাহিদা রয়েছে এমন খাতগুলোয় বাংলাদেশিদের দক্ষতা দ্রুততম সময়ে বাড়ানোর জন্য ইইউ এখানে প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনে অর্থায়ন করবে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব।
নার্সিং, শিপবিল্ডিং
বাংলাদেশে প্রতি বছর চার বছরের নার্সিং কোর্সে ৩৫ হাজার স্নাতক শ্রম বাজারে প্রবেশ করে। কিন্তু তাদের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নেই।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কারিকুলাম নার্সিং কোর্সে চালু করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদি নতুন কারিকুলামে প্রতি বছর ৩৫ হাজার দক্ষ নার্স বের হয়, তখন আমরা তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করতে পারবো।
তিনি বলেন, একইভাবে ইতালি এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে শিপ বিল্ডিং খাতে প্রচুর ওয়েল্ডারের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ সেটি মেটাতে পারছে না।
এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে যারা কাজ করছেন তাদের অনেক অভিজ্ঞতা থাকলেও কোনও সার্টিফিকেট নেই। এখন পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। যাতে করে তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া হয় বলেও তিনি জানান।
POCO continues to make one of the best funds telephones, and the producer is doing…
- Commercial - Designed for players and creators alike, the ROG Astral sequence combines excellent…
Good garments, also referred to as e-textiles or wearable expertise, are clothes embedded with sensors,…
Completely satisfied Halloween! Have fun with us be studying about a number of spooky science…
Digital potentiometers (“Dpots”) are a various and helpful class of digital/analog elements with as much…
Keysight Applied sciences pronounces the enlargement of its Novus portfolio with the Novus mini automotive,…